ঢাকা ০৫:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
News Title :
টক শো, সংলাপে ব্যক্তিগত আক্রমণ ও কটূক্তি না করার নির্দেশ সচিবালয়ে ভাতার দাবিতে আন্দোলন: ১৪ কর্মচারী বরখাস্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানাল ভারত শ্রমশক্তি রপ্তানিতে বড় বাধা দালাল চক্র: প্রধান উপদেষ্টা জানা গেলো ওসমান হাদির স্বাস্থ্যের সবশেষ অবস্থা হাদির উপর হামলাকারী শুটার ফয়সালের মা-বাবা গ্রেপ্তার দেশে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংশয় নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আইপিএলে রেকর্ড ৯ কোটি ২০ লাখ রুপিতে কলকাতায় মুস্তাফিজ যারা ভোট বাক্স ডাকাতি করবে তারা মানুষের স্বাধীনতা হরণকারী : প্রধান উপদেষ্টা হাদিকে গুলি : ফয়সালের সহযোগী কবির ৭ দিনের রিমান্ডে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

নিজস্ব সংবাদ :

মাহিদুল ইসলাম ফরহাদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ: চাঁপাইনবাবগঞ্জে (৭ নভেম্বর) শুক্রবার পৌর পার্কে বিকাল ৪ ঘটিকায় জেলা বিএনপির আয়োজনে ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন করেছে। এই ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে এক বিশাল বর্ণাঢ্য র‍্যালী বের করেন জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা।

বর্ণাঢ্য র‍্যালী টি চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর পার্ক থেকে আরাম্ভ করে শান্তি মোড়ে শেষ করে। র‍্যালি শেষে পৌর মঞ্চে আলোচনা সভা করে জেলা বিএনপি।

উক্ত র‍্যালি ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম জাকারিয়া,সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম টিপু জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম (চাইনিজ রফিক), জেলা মহিলা দলের সম্পাদক মাসউদা আফরোজা হক সুচি,চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি মোঃ সারওয়ার জাহান, জেলা বিএনপির সদস্য ওবায়েদ পাঠান, সদর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব জহিরুল হক বিশ্বাস বুলু, এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সেন্টু,ইন্জিনিয়ার ইমদাদুল হক মাসুদ ও সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম কিবরিয়া কোয়েল প্রমুখ। ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসটি ইতিহাস তুলে ধরেন বক্তারা,১৯৭৫ সালের এই দিনে সমগ্র জাতি যখন অনিশ্চয়তার সম্মুখীন, তখন সিপাহি-জনতার মিলিত বিপ্লব জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়ে দেশপ্রেমের এক অনন্য নজির সৃষ্টি করে। শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে এনে সিপাহি-জনতা তাকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করে।

তিনি ক্রান্তিময় সেই অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে দেশে প্রবর্তন করেন বহুদলীয় গণতন্ত্র। সূচনা করেন উন্নয়ন ও উৎপাদনের নবধারার রাজনীতি। তাই ৭ নভেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের এক অনন্য ঐতিহাসিক তাৎপর্যমণ্ডিত দিন। সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদ, একনায়কতন্ত্র, একদলীয় শাসন, জনজীবনে বিশৃঙ্খলাসহ তখনকার বিরাজমান নৈরাজ্যের অবসান ঘটে। একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ থেকে দেশ একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশে ফিরে আসে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

তুহিন

হ্যালো আমি কামাল হোসাইন, আমি গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছি। ২০১৭ সাল থেকে এই পত্রিকার সাথে কাজ করছি। এভাবে এখানে আপনার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারবেন।
আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫
৩৮ বার পড়া হয়েছে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

আপডেট সময় ১০:৫৫:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫

মাহিদুল ইসলাম ফরহাদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ: চাঁপাইনবাবগঞ্জে (৭ নভেম্বর) শুক্রবার পৌর পার্কে বিকাল ৪ ঘটিকায় জেলা বিএনপির আয়োজনে ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন করেছে। এই ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে এক বিশাল বর্ণাঢ্য র‍্যালী বের করেন জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা।

বর্ণাঢ্য র‍্যালী টি চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর পার্ক থেকে আরাম্ভ করে শান্তি মোড়ে শেষ করে। র‍্যালি শেষে পৌর মঞ্চে আলোচনা সভা করে জেলা বিএনপি।

উক্ত র‍্যালি ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম জাকারিয়া,সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম টিপু জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম (চাইনিজ রফিক), জেলা মহিলা দলের সম্পাদক মাসউদা আফরোজা হক সুচি,চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি মোঃ সারওয়ার জাহান, জেলা বিএনপির সদস্য ওবায়েদ পাঠান, সদর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব জহিরুল হক বিশ্বাস বুলু, এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সেন্টু,ইন্জিনিয়ার ইমদাদুল হক মাসুদ ও সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম কিবরিয়া কোয়েল প্রমুখ। ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসটি ইতিহাস তুলে ধরেন বক্তারা,১৯৭৫ সালের এই দিনে সমগ্র জাতি যখন অনিশ্চয়তার সম্মুখীন, তখন সিপাহি-জনতার মিলিত বিপ্লব জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়ে দেশপ্রেমের এক অনন্য নজির সৃষ্টি করে। শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে এনে সিপাহি-জনতা তাকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করে।

তিনি ক্রান্তিময় সেই অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে দেশে প্রবর্তন করেন বহুদলীয় গণতন্ত্র। সূচনা করেন উন্নয়ন ও উৎপাদনের নবধারার রাজনীতি। তাই ৭ নভেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের এক অনন্য ঐতিহাসিক তাৎপর্যমণ্ডিত দিন। সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদ, একনায়কতন্ত্র, একদলীয় শাসন, জনজীবনে বিশৃঙ্খলাসহ তখনকার বিরাজমান নৈরাজ্যের অবসান ঘটে। একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ থেকে দেশ একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশে ফিরে আসে।